1. news@panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই : পঞ্চখণ্ড আই
  2. info@www.panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই :
রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ০২:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ইতিকাফের আমল ও তার ফজিলত : আতাউর রহমান যাকাতের খুঁটিনাটি : আতাউর রহমান HIT/ AHIT প্রশিক্ষণে চার উপজেলার প্রশিক্ষণে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি পেলেন বিয়ানীবাজার উপজেলার তিন প্রতিষ্ঠান প্রধান সমবায় মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতি, বিয়ানীবাজারে জাঁকজমকপূর্ণ অভিষেক তেরাদল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিজাম স্যার আর নেই নতুন শিক্ষা উপদেষ্টা পদে যুক্ত হচ্ছেন অধ্যাপক সি আর আবরার নতুন ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ : নতুন কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা হাফিজ মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম-এর মাতৃবিয়োগে শোক ২ মার্চ থেকে বিশাল ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভাষার মাসে পুরস্কার বিতরণ: জীবন একটি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র। যেখানে নিজেকে তৈরি করতে হয় প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে: প্রধান শিক্ষক

আজ জাতীয় কবির ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ১২৯ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক : আজ মঙ্গলবার (১২ ভাদ্র) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৬ সালের আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (তৎকালীন পিজি হাসপাতাল) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

বিদ্রোহী কমি হিসেবে পরিচিত হলেও কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সংগীত জগৎকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন।

১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম। ডাকনাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। শৈশব থেকেই কঠিন দারিদ্র্য মোকাবিলা করে বড় হয়েছেন তিনি। কবি কাজী নজরুল ইসলাম সৃষ্টিশীল ছিলেন মাত্র ২৩ বছর। নজরুলের এই ২৩ বছরের সাহিত্যজীবনের সৃষ্টিকর্ম বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। কবি নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ–বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। অপর দিকে তিনি ছিলেন চিরপ্রেমের কবি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে কবি নজরুলকে সপরিবার বাংলাদেশে আনা হয়। তাকে দেওয়া হয় জাতীয় কবির মর্যাদা। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বসবাসের ব্যবস্থা করে ধানমন্ডিতে কবিকে একটি বাড়ি দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৪ সালে কবিকে সম্মানসূচক ডি–লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি একুশে পদকে ভূষিত করা হয় কবিকে।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট