1. news@panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই : পঞ্চখণ্ড আই
  2. info@www.panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১১:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গ্যাসক্ষেত্রের শহর, গ্যাসবঞ্চিত নাগরিক: বিয়ানীবাজারের দীর্ঘশ্বাস কলেজ চলাকালীন কোচিং বন্ধে বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ অধ্যক্ষের কড়া নির্দেশনা বিয়ানীবাজারে শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে আয়াতুল্লাহ খামেনির বিজয়-ঘোষণা আজ থেকে শুরু এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পৃথিবীর সর্বনাশের জন্য দায়ী আমরাই”—বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ড. ইউনূসের হুঁশিয়ারি চার দশকের পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার প্রতিচ্ছবি- মোঃ নজরুল হক শিকাগোতে ডায়াবেটিস সম্মেলনে ডা. শিব্বির আহমদ সুহেল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন ই-ক্যাশবুক: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর্থিক স্বচ্ছতার প্রেক্ষিত ও প্রতিক্রিয়া

ইউনিয়ন পরিষদ বাতিলের বিষয়ে যা বললেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১১৯ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ জানিয়েছেন, সিটি করপোরেশন-পৌরসভার মতো অপসারিত হচ্ছেন না ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা। টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন পরিষদে দায়িত্বরতরাই পদে থাকছেন। প্রাথমিকভাবে প্রশাসক নিয়োগের কথা হলেও সাড়ে ৬৯ হাজার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিত সদস্যের বিকল্প সরকারি কর্মকর্তা পাচ্ছে না মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চার হাজার ৫৭১ জন। মেম্বার বা সদস্য ৪১ হাজার ১৩৯। আর ১৩ হাজার ৭১৩ জন সংরক্ষিত সদস্য।

আওয়ামী লীগের পতনের পর থেকে ইউপিতে অনুপস্থিত ছিল এক হাজার ৪১৬ চেয়ারম্যান। এর মধ্যে অনেকে যোগদান করায় সাড়ে ৩০০ ইউপি এখন পরিচালিত হচ্ছে প্রশাসক বা কমিটির মাধ্যমে।

তবে সাড়ে ৬৯ হাজার চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিত সদস্যের বিকল্প সরকারি কর্মকর্তা পাচ্ছে না মন্ত্রণালয়। সব ইউপিতে প্রশাসক নিয়োগ দিতে হলে ৫৪ হাজারের মতো সরকারি কর্মকর্তা প্রয়োজন। যা বাস্তবে কঠিন হওয়ায় ইউপির জনপ্রতিনিধিদের বহাল রাখার পথে হাঁটছে সরকার।

বাস্তবতা স্বীকার করে সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেন, সাড়ে ৩০০ মতো ইউপিতে দায়িত্বশীল কেউ ছিল না। সেখানে প্রশাসককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি কমিটিও গঠন করে দেওয়া হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ বাতিল করার কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। বাতিল করলে গ্রাম পর্যায়ে সেবাপ্রাপ্তিতে ধাক্কা লাগবে। কেননা, একটি গ্রাম নিয়েও ওয়ার্ড গঠিত। সেজন্য ইউপি ভেঙে দিয়ে গ্রাম পর্যায়ে সেবা পৌঁছে দেওয়ায় ব্যাঘাত হোক সেটি চায় না সরকার। তিনি বলেন, আপাতত প্রশাসক পরিচালিত সিটি-পৌরসভা-উপজেলা ও জেলা পরিষদে নির্বাচনের কোনো পরিকল্পনা হয়নি বলেও জানিয়েছেন উপদেষ্টা।

তিনি আরও বলেন, জনগণের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে নির্বাচন কখন হবে। নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে আগে। তাছাড়া সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে কিনা, তা নিয়ে এখনো পরিকল্পনা করেনি অন্তর্বর্তী সরকার।

এলজিআরডি উপদেষ্টা বলেন, প্রশাসক পরিচালিত হলেও স্থানীয় সরকারের সেবা নিশ্চিতে কোনো ছাড় দেবে না মন্ত্রণালয়।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট