1. news@panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই : পঞ্চখণ্ড আই
  2. info@www.panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই :
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবিতে বিজয়: আন্দোলন স্থগিত, কাল থেকে শ্রেণি কার্যক্রম চলবে শিক্ষা ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের যৌথ সিদ্ধান্ত: এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিনিয়োগ শিক্ষা: বিএসইসির নতুন উদ্যোগ কানাডায় বিয়ানীবাজার সমিতির দোয়া অনুষ্ঠানে ‘স্বৈরাচার’ মন্তব্যে প্রবাসী সমাজে উত্তেজনা বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে অগ্নি নির্বাপন প্রশিক্ষণ : বিএনসিসি সদস্যদের হাতে-কলমে অনুশীলন সিলেটের প্রাথমিক শিক্ষা টালমাটাল : ১২ উপজেলায় ২০০’র বেশি শিক্ষক বিদেশে ও দেড় হাজার পদ শূন্য বিয়ানীবাজার ঐক্য ও মানবতার জনপদ: প্রতিবন্ধী আবিদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ বিয়ানীবাজারবাসীকে লজ্জিত করেছে বিয়ানীবাজারে প্রতিবন্ধী মোটরবাইক চালকের ওপর শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ হামলা: উত্তাল এলাকাবাসীর ১২ ঘণ্টার আলটিমেটাম বিয়ানীবাজারে বাশিস ও যৌথ কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত খশির গ্রামে গৃহপরিচারিকার রহস্যজনক মৃত্যু : গলায় ফাঁস দেয়া তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

আজ জাতীয় কবির ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ২২৮ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক : আজ মঙ্গলবার (১২ ভাদ্র) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৬ সালের আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (তৎকালীন পিজি হাসপাতাল) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

বিদ্রোহী কমি হিসেবে পরিচিত হলেও কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সংগীত জগৎকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছেন।

১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম। ডাকনাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। শৈশব থেকেই কঠিন দারিদ্র্য মোকাবিলা করে বড় হয়েছেন তিনি। কবি কাজী নজরুল ইসলাম সৃষ্টিশীল ছিলেন মাত্র ২৩ বছর। নজরুলের এই ২৩ বছরের সাহিত্যজীবনের সৃষ্টিকর্ম বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। কবি নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ–বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। অপর দিকে তিনি ছিলেন চিরপ্রেমের কবি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে কবি নজরুলকে সপরিবার বাংলাদেশে আনা হয়। তাকে দেওয়া হয় জাতীয় কবির মর্যাদা। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বসবাসের ব্যবস্থা করে ধানমন্ডিতে কবিকে একটি বাড়ি দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৪ সালে কবিকে সম্মানসূচক ডি–লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি একুশে পদকে ভূষিত করা হয় কবিকে।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদসংলগ্ন কবির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট