1. news@panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই : পঞ্চখণ্ড আই
  2. info@www.panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই :
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বিয়ানীবাজারে পারফরম্যান্স বেজড গ্র্যান্টস উপলক্ষে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা “বাপে পুতে মিল্লা, দেশটা খাইসে গিল্লা!”: এক উপদেষ্টার ছত্রছায়ার নেপথ্য কাহিনি পিতৃপরিচয়ের জন্য কবর খুঁড়ে টিকরপাড়ায় উত্তোলন হলো দুইদিন বয়সী নবজাতকের মরদেহ বিরোধ ও সমঝোতার দ্বন্দ্বেই এগোচ্ছে ঐতিহাসিক জুলাই সনদ রাজনৈতিক পালাবদলে বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন যুদ্ধ চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার ‘সমন্বয়ক’ রিয়াদের উত্থান নিয়ে এলাকায় গুঞ্জন সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ) আসনে গণঅধিকার পরিষদের মনোনীত প্রার্থী এডভোকেট জাহিদুর রহমান আত্মবিরোধিতার রাজনীতি : হাসিনা বিরোধিতা বনাম কাঠামোগত ফ্যাসিবাদ অষ্টম ও পঞ্চম শ্রেণিতে পুনরায় চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা পুরান দুবাগের ক্যান্সার রোগীকে রোটারি ক্লাব অব বিয়ানীবাজারের আর্থিক সহায়তা

স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকে ড. ইউনূসকে না বলল যুক্তরাজ্য সরকার

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক :
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। ব্রিটিশ প্রভাবশালী দৈনিক ফিনান্সিয়াল টাইমস–এর এক বিশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

বর্তমানে যুক্তরাজ্য সফরে রয়েছেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস। সফরের মূল উদ্দেশ্য, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে কথিতভাবে পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক সমর্থন অর্জন করা। এই অর্থের একটি বড় অংশ বর্তমানে যুক্তরাজ্যে রয়েছে বলেই অভিযোগ করেছেন তিনি।

ফিনান্সিয়াল টাইমস–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে ড. ইউনূস জানান, “যুক্তরাজ্যের উচিত নৈতিকভাবে আমাদের সরকারকে সহায়তা করা—যাতে আগের সরকারের সময়ে চুরি হওয়া অর্থ খুঁজে বের করা যায়।”

তবে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের সঙ্গে আমার সরাসরি এখনও কোনও যোগাযোগ হয়নি। যদিও আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জনগণের প্রচেষ্টায় তিনি সমর্থন জানাবেন—এ বিষয়ে আমার কোনও সন্দেহ নেই।”

ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, স্টারমারের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকের কোনও পরিকল্পনা নেই। এ বিষয়ে বিস্তারিত মন্তব্য জানাতেও তারা অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

ড. ইউনূসের বরাতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের পাচার হওয়া অর্থ অনুসন্ধানে সহায়তা করছে। তবে তিনি আশা করছেন, ব্রিটেনের কাছ থেকে তার সরকার আরও ‘উদ্দীপনামূলক সমর্থন’ পাবে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই সফর শুধু প্রতীকী নয়—বরং এটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অবস্থান এবং অবৈধ আর্থিক প্রবাহ মোকাবেলার প্রতিশ্রুতির স্পষ্ট বার্তা বহন করে। তার দাবি অনুযায়ী, আগের সরকারের আমলে বাংলাদেশ থেকে যেসব অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে, সেগুলো পুনরুদ্ধার করা গেলে দেশের অর্থনীতিতে তা বিরাট পরিবর্তন আনবে এবং জনগণের আস্থা বাড়াবে নতুন নেতৃত্বের প্রতি।

তবে স্টারমার ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতে কেন আগ্রহী নন—তা নিয়ে প্রতিবেদনে কোনও সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট