1. news@panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই : পঞ্চখণ্ড আই
  2. info@www.panchakhandaeye.com : পঞ্চখণ্ড আই :
রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১০:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সুহেনার মৃত্যু কি শুধুই দুর্ঘটনা? বিয়ানীবাজার পশুর হাটের দরপত্র নিয়ে বিতর্ক ও জনমনে প্রশ্ন তরুণদের সৃজনশীল হওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের: “চাকরি মানুষের সৃজনশীলতাকে দমন করে” অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্টের অর্থপ্রাপ্তিতে দীর্ঘসূত্রিতা : শেষ অধ্যায়ে বেদনার প্রতিচ্ছবি এক আলোকবর্তিকার আর্তি : দোয়া চাই সততার সঙ্গে, সম্মানের সঙ্গে। -Π মজির উদ্দিন আনসার শিব্বির আহমদ সোহেল: চিকিৎসাসেবায় নিবেদিত এক মানবিক মুখ মাথিউরায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ নিয়ে বিতর্ক: অনুমতি ছাড়াই চেয়ারে বসলেন আলতাফ হোসেন সিলেট উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত: দ্রুত পদক্ষেপ চাইলেন মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন সচেতনতার এক অনন্য দর্শন : আতাউর রহমান নিজ নিজ পথে মহিমান্বিত হওয়া : পঞ্চখণ্ড সমাজের আত্মউন্মোচনের দর্শন

ভিন্ন পরিবেশে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধান উপদেষ্টার

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৯ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চখণ্ড আই ডেস্ক : ভিন্ন এক পরিবেশে নতুন বাংলা বছরকে স্বাগত জানাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের প্রথম নববর্ষ। বদলে যাওয়া বাংলাদেশে ১৪৩২ বঙ্গাব্দকে প্রত্যাশা করা হচ্ছে সম্প্রীতির বন্ধনের বছর হিসেবে। সব মত, পথ ও সম্প্রদায়ের ভেদাভেদ ভুলে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার আকাঙ্খা সর্বত্র।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রোববার (১৩ এপ্রিল) এক ভিডিও বার্তায় এ শুভেচ্ছা জানান তিনি।

আজ সোমবার (১৪ এপ্রিল) বাংলা বর্ষ ১৪৩২ সালের প্রথম দিন।

প্রধান উপদেষ্টা তার বার্তায় জাতিকে উষ্ণ শুভেচ্ছা
জানিয়ে বলেন, শুভ নববর্ষ ১৪৩২। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে আমি দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। এটি বাঙালির ঐক্য ও মহাপুনর্মিলনের দিন।

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র বাঙালি জাতি নববর্ষকে নবচেতনা এবং নতুন অঙ্গীকারের সঙ্গে গ্রহণ করে আসছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই দিনে মানুষ বিগত বছরের দুঃখ, বোঝা ও হতাশাকে দূরে সরিয়ে রেখে সম্প্রীতি, বন্ধুত্ব, আনন্দ ও ভালোবাসার চেতনায় একত্রিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মুঘল সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন শুরু হয়েছিল। কৃষিকাজ সহজতর করার জন্য তিনিই বাংলা বছরকে ‘ফসলি বছর’ হিসেবে গণনা শুরু করেছিলেন। এটি একটি ঐতিহ্য যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত বাঙালির জন্য ধর্মনিরপেক্ষ ঐক্যের চেতনার প্রতীক হয়ে উঠেছে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর সময় আসুন আমরা অতীতের দুঃখ, কষ্ট ও দুর্ভাগ্যকে পেছনে ফেলে নতুন আশা ও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে যাই। ২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান সকল প্রকার বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথ খুলে দিয়েছে। এটি আমাদেরকে অন্তর্ভুক্তিমূলক, সুখী, সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ ও প্রাণবন্ত একটি বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগায়।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট